অভিনব উপায়ে যৌন হয়রানির বাস্তবতা তুলে ধরার চেষ্টা
৯ এপ্রিল ২০২৪নগ্ন নারীদের প্রদর্শন করা এসব ভাস্কর্যে দেখা যাচ্ছে, শরীরের অন্য অংশের চেয়ে স্তনের অংশটির রং হালকা হয়ে গেছে৷
এ থেকে বোঝা যায় ‘বেশিরভাগ সময় কোথায় স্পর্শ করা হয়', সোমবার এক বিবৃতিতে বলেছে ‘টেয়ার ডে ফাম' সংগঠন৷
মিউনিখের জুলিয়েট ক্যাপুলেট ভাস্কর্য ও ব্রেমেনের ‘ইয়ুথ' ভাস্কর্যের পেছনে এবং বার্লিনের নেপচুন ফোয়ারার অংশ ‘ফ্রাউ রাইন' ভাস্কর্যের সামনে প্ল্যাকার্ড স্থাপন করছিল টেয়ার ডে ফাম৷ এতে লেখা ছিল ‘যৌন হয়রানি চিহ্ন রেখে যায়'৷ শুক্রবার স্থাপন করা প্ল্যাকার্ডগুলো সোমবার তুলে ফেলা হয়৷ প্ল্যাকার্ডে একটি কিউআর কোড ছিল, যেটি স্ক্যান করে ভাস্কর্যগুলোর ছোট অডিও বার্তা শোনা গেছে৷
টেয়ার ডে ফাম বলছে, প্রতি তিনজনের দুজন নারী জীবনের কোনো না কোনো সময় যৌন হয়রানির শিকার হন৷
সংগঠনের মুখপাত্র জিনা টোঙ্ক এক বিবৃতিতে বলেন, ‘‘যৌন হয়রানি এমন এক সমস্যা যা প্রায়ই তুচ্ছ বা উপেক্ষা করা হয়৷'' তিনি বলেন, ‘‘ভুক্তভোগীদের কথা শোনা ও অপরাধীদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে৷''
জেডএইচ/কেএম (ডিপিএ)